Header Ads

Header ADS

বলদা গার্ডেন







ওয়ারিতে অবস্থিত এটি একটি উদ্ভিদ উদ্যান। বলদার জমিদার নরেন্দ্র নারায়ণ রায়  চৌধুরি ৩.৩৮ একর জমির ওপর ১৯০৯ সালে উদ্যানাটির নির্মান কাজ শুরু করেন। যা শেষ হতে সময় লেগেছিলো প্রায় ৮ বছর। বিরল প্রজাতির ৮০০ গাছ সহ বাগানটিতে প্রায় ১৮ হাজার গাছ রয়েছে। বর্তমানে  এখানে ৬৭২ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। বাগানটিতে এমন কিছু গাছ রয়েছে, যা বাংলাদেশের অন্য কোথাও নেই। 




জমিদার নরেন্দ্র নারায়ন রায় চৌধুরি ওয়ারি, টিকাটুলি ও নারিন্দার ঠিক মাঝখানে দু’টি ভাগে বলদা গার্ডেন তৈরি করেছেন। বলদা গার্ডেনের  এক পাশের নাম সাইকি এবং অপর পাশের নাম সিবিলি। বলদা গার্ডেনের সিবিলি অংশটিতে সবার যাওয়ার অনুমতি নেই। এটা বন্ধ করে রাখা হয়। কারন এখানে এমন কিছু দুর্লভ প্রজাতির গাছ রয়েছে যা মানুষের আনাগোনায় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। 




সাইকিতে রয়েছে নীল, লাল ও সাদা শাপলাসহ বঙ্গিন পদ্ম, তলা জবা, অপরাজিতা, ক্যাকটাস, পামগাছ, জবা প্রভৃতি। এখানে আরো রয়েছে ‘সেঞ্চুরি প্লান্ট, নামক শতবর্ষে  একবার ফোটা ফুলের গাছ। সপ্তাহের প্রতিদিনই এটি সকাল ৮টা থেকে ১১টা এবং বিকাল ২টা খেকে ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।



এই সুন্দর জায়গাটি ঘুরে আসতে পারেন আপনার অবসর সময়ে। এখন পার্কগুলোর পরিবেশ এবং সুন্দর্য বজায় রাখা আমাদোর সবার দায়িত্ব। তার আসুন সবাই মিলে সচেতন হই আর আমাদের দেশের পরিবেশ এবং সুন্দর্য বিশ্ব দরবারে তুলে ধরি। আর এ উদ্যেশ্যেই আমি আর একটি ব্লগ খুলেছি সেটা সম্পুর্ন ইংরেজিতে। আপনার সময় হলে গুলে আসতে পারেন আমাদের সেই বাংলাদেশ প্রমোট করা ওয়েভসাইটটি।  ভিজিট করার জন্য ক্লিক করুন এখানে প্রমোট বাংলাদেশ

No comments

Theme images by Juxtagirl. Powered by Blogger.