পরিক্ষার আগে চাপ মুক্ত থাকার দারুন উপায়

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সু-খবর। কারন প্রায় ছাত্র-ছাত্রী ই পরিক্ষার আগে প্রচুর চাপের মধ্যে থাকে। আসলে আমার এই লেখা গুলো শুধুমাত্র তাদের জন্যই । প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা তোমরা মানসিকভাবে নিজেকে শক্তিশালী  করতে এবং ভাল সুন্দর ফলাফলের জন্য নিচের বিষয়গুলো মেনে চলতে পার। 

পরিমিত ঘুম

অনেকেই মনে করেন রাত জেগে যত বেশী পরতে পারবে ততবেশী শিখতে পারবে কিন্তু বিশেষজ্ঞের মতে  বেশী রাত জেগে পরলে এবং পরিমিত ঘুম না হলে অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেরে যায় এবং মেধাশক্তি দূর্বল হয়ে পরে। পর্যাপ্ত গুম না হলে মস্তিস্কে থাকা সৃতিগুলো অগোছালো হয়ে পরে। ফলে অনেক কিছু জানা থাকা সত্তেও মনে করা কঠিন হয়ে পরে। সুস্থ স্বাভাবিক মস্তিকের জন্য দৈনিক ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন।

পুষ্টিকর খাবার

পুষ্টিকর খারাব বলতে দামি খাবার নয়। খাদ্য গুনাগুন সম্পন্ন স্বাস্থকর খাবারকে বোজানো হয়েছে। ফলমূল, শাক-সবজি, খোসাযুক্ত ও দানাদার খাবার, দুগ্ধজাত খাবার, পোট্টি এবং মাছ জাতীয় খাবার। এগুলো ছাত্র-ছাত্রিদের পুষ্টির চাহিদা মেটাবে। একই সাথে বাদ দিতে হবে সব ধরনের অস্বাস্থকর খাবার গুলো।

শারীরিক ব্যায়াম

যারা অলস তাদের সৃতিশক্তি তেমন একটা সক্রিয় না । নিয়মিত শারীরিক ব্যায়ম করলে সৃতিশক্তি অনেকটা শক্রিয় হয়ে ওঠে।  যদি কেউ না ও পারে দৈনিক ৩০-৪০মিনিটের জন্য হলেও ব্যায়াম করা উচিত।

শব্দভান্ডার

শব্দভান্ডার খুব গুরুত্বপূর্ন বিষয় আপনার মস্তিষ্কেকে সক্রিয় এবং কর্মক্ষম করতে চাইলে যে কোন বিষয়ের উপর শব্দভান্ডার বাড়ানো খুবই প্রয়োজন।

লেখালেখি করা

পড়ার সাথে সাথে লিখে রাখতে পাড়লে ভাল মনে থাকে। সেটা সবাই জানে। তাই  গুরুত্বপূর্ন কোন বিষয় পড়ার সাথে সাথে অবশ্যই লিখে রাখবেন। 

পূর্ব প্রস্তুতি

পরিক্ষার ঠিক কয়েকদিন আগে প্রস্তুতি নেয়া শুরু করলে ভালভাবে প্রস্তুতি নেয়া কোন ভাবেই সম্ভব নয়। অন্তত বছরের শুরুতেই ভাল একটা পরিকল্পনা নিয়ে অনুশীলন করা শুরু করতে হবে। তবেই চাপ মুক্ত পরিক্ষা এবং প্রত্যাশিত ফল পাওয়া সম্ভব।

শিক্ষনিয়ঃ ০১। দৈনিক ৬-৮ ঘন্টা ঘুম।

                 ০২। পুষ্টিকর খাবার খাওয়া

                 ০৩। ৩০-৪০ মিনিটের ব্যায়াম

                 ০৪। শব্দভান্ডার বৃদ্ধি

                ০৫। পড়ার সাথে সাথে লেখা

                ০৬। পূর্ব প্রস্তুতি