বিজয় দিবস ১৬ই ডিসেম্বর (বাংলাদেশ)
পূর্বের গল্প
কাল অফিস বন্ধ তাই আজ অনেক কাজ করতে হল। বাসায় ফিরতে রাত প্রায় ৯টা বেজেছে । বাসায় এসেই দেখি আমার ছোট বোন ওর ছেলেকে নিয়ে বেরাতে এসেছে। কারন কাল মৃদুল এর স্কুল বন্ধ। মৃদুল হল অামার ছোট বোনের ছেলে। সারা দিন দুষ্টামি আর খেলাধুলা নিয়ে ব্যাস্ত থাকে। আমি অফিস থেকে এসে দেখি কি যেন করছিল। আমাকে দেখেই দৌরে এসে জরিয়ে ধরেছে। ওকে অনেক খুশি খুশি মনে হচ্ছে। বললাম কি ব্যপার এত খুশি কেন? বলল জান মামা কাল না আমার স্কুল বন্ধ। কাল নাকি ১৬ই ডিসেম্বর।
আচ্ছা মামা ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের স্কুল বন্ধ থাকে কেন ?
আমি বললাম, ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। এই দিনটিকে আমরা অনেক শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করি । ২২জানুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রকাশিত একটি প্রজ্ঞাপনে ১৬ই ডিসেম্বর কে বিজয় দিবস হিসেবে পালন করা এবং সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আর এ জন্যই ১৬ই ডিসেম্বর তোমাদের স্কুল বন্ধ থাকে। প্রায় ৯ মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ডিসেম্বরে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনি সোহোওয়ার্দী উদ্যানে আত্মসমর্পন করেন। আর এ মাধ্যমেই পৃথিবীতে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন দেশের জন্ম হয়।
আর এই উপলক্ষে দিনটিকে আমরা বিপুল উৎসাহ উদ্ধিপনার সাথে পালন করি। যাারা স্বাধীনতা যুদ্ধে সহিদ হয়েছেন তাদেরকে আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করি। তাদের প্রতি সম্মান রেখে সাবারে স্মৃতিসৌধ নির্মান করা হয়েছে।
মৃদুল: অচ্ছা মামা স্মৃতিসৌধ কি?
স্মৃতিসৌধ হচ্ছে যারা স্বাধীনতা যুদ্ধে সহিদ হয়েছেন। তাদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে একটি স্মৃতিস্তম্ব তৈরি করা হয়েছে । আর তাকেই স্মৃতিসৌধ বলে।
কাল অফিস বন্ধ তাই আজ অনেক কাজ করতে হল। বাসায় ফিরতে রাত প্রায় ৯টা বেজেছে । বাসায় এসেই দেখি আমার ছোট বোন ওর ছেলেকে নিয়ে বেরাতে এসেছে। কারন কাল মৃদুল এর স্কুল বন্ধ। মৃদুল হল অামার ছোট বোনের ছেলে। সারা দিন দুষ্টামি আর খেলাধুলা নিয়ে ব্যাস্ত থাকে। আমি অফিস থেকে এসে দেখি কি যেন করছিল। আমাকে দেখেই দৌরে এসে জরিয়ে ধরেছে। ওকে অনেক খুশি খুশি মনে হচ্ছে। বললাম কি ব্যপার এত খুশি কেন? বলল জান মামা কাল না আমার স্কুল বন্ধ। কাল নাকি ১৬ই ডিসেম্বর।
আচ্ছা মামা ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের স্কুল বন্ধ থাকে কেন ?
আমি বললাম, ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। এই দিনটিকে আমরা অনেক শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করি । ২২জানুয়ারি ১৯৭২ সালে প্রকাশিত একটি প্রজ্ঞাপনে ১৬ই ডিসেম্বর কে বিজয় দিবস হিসেবে পালন করা এবং সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আর এ জন্যই ১৬ই ডিসেম্বর তোমাদের স্কুল বন্ধ থাকে। প্রায় ৯ মাস যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ডিসেম্বরে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনি সোহোওয়ার্দী উদ্যানে আত্মসমর্পন করেন। আর এ মাধ্যমেই পৃথিবীতে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন দেশের জন্ম হয়।
বাংলাদেশ |
আর এই উপলক্ষে দিনটিকে আমরা বিপুল উৎসাহ উদ্ধিপনার সাথে পালন করি। যাারা স্বাধীনতা যুদ্ধে সহিদ হয়েছেন তাদেরকে আমরা শ্রদ্ধার সাথে স্বরন করি। তাদের প্রতি সম্মান রেখে সাবারে স্মৃতিসৌধ নির্মান করা হয়েছে।
মৃদুল: অচ্ছা মামা স্মৃতিসৌধ কি?
স্মৃতিসৌধ হচ্ছে যারা স্বাধীনতা যুদ্ধে সহিদ হয়েছেন। তাদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে একটি স্মৃতিস্তম্ব তৈরি করা হয়েছে । আর তাকেই স্মৃতিসৌধ বলে।
স্মৃতিসৌধে আমরা ১৬ই ডিসেম্বরে ফুল দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।
মৃদুল: আমরা কি কাল স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের শ্রদ্ধা জানাব?
হুমমম কাল অামরা স্মৃতিসৌধে ফুল দেব।
মৃদুল এর অনেক অগ্রহ ১৬ই ডিসেম্বর কে নিয়ে। আমি কিছুটা ওকে বোজালাম।
সাত লক্ষ প্রানের বিনিময়ে আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে পেয়েছি আমাদের স্বাধীনতা কিন্তু আমরা আজও কি পেয়েছি আমাদের প্রকৃত স্বাধিনতা?
আমরা কি আজ বুক ফুলিয়ে বলতে পারবো আজ আমরা অর্তনৈতিকভোবে স্বাধীন?
আমরা কি বলতে পারবো যে আমরা আমাদের মত প্রকাশে স্বাধীন?
পারবো বলতে ভোটাধিকারে স্বাধীন?
আমরা যদি সত্যিই স্বধীন হতাম, তাহলে ফ্লাটে এসে খুন করে যাবার পরেও কেন বিচার হচ্ছে না?
গুম-হত্যার কেন বিচার পাওয়া যায় না?
নির্দোশ কে কেন জেলে থাকতে হয়?
আমার সম্পত্তি কেন আমি পাই না?
আইনের অশ্রয় নিতে গেলে কেন ঘুস দিতে হবে?
চিকিৎসা নিতে গেলে কেন এত অবহেলা-অবিচার?
চাকরি নিতে গেলে কেন ঘুস ছারা চাকরি হয় না?
আমরা চাই অামাদের সোনার বাংলাদেশে যেন সত্যিকারে সোনার ছেলে জন্মগ্রহন করে। যারা সকল সমস্যা দূর করে আমাদের স্বাধীনতার স্বাদ এবং বিজয়দিবসের আসল বিজয়ের উল্লাসে আমাদের মাতাবে।
শিক্ষনিয়: আমাদের জন্য যেন কারো স্বাধীনাতা ক্ষুন্ন না হয়।
amra amader prokito sadinota chai.
ReplyDelete